ঢাকাসোমবার , ২৮ ডিসেম্বর ২০২০
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী কাজিউল ইসলাম বিজয়ী

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
ডিসেম্বর ২৮, ২০২০ ১১:০৮ অপরাহ্ণ
Link Copied!

কুড়িগ্রামের এই প্রথম ই ভি এম পদ্ধতির মাধ্যমে পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত নির্বাচনে নৌকা,ধানের শীষ,জগ,হাতপাখা,নারিকেল গাছ, প্রতিক নিয়ে মেয়র পদে লড়েন পাঁচ প্রার্থী।পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. কাজিউল ইসলাম নৌকা প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে ২০,৫৭১ বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট । তিনি ১৫,৩০৭ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী বিএনপি’র বিদ্রোহী প্রার্থী মো. আবু বকর সিদ্দিক নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫২৬৪ভোট।বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম বেবু ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন৫১৬৪ ভোট। অন্যান্য প্রার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশ ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন সমর্থিত প্রার্থী আব্দুল মজিদ হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪,০৫৮ ভোট। এদিকে আওয়ামীলীগের বহিস্কৃত প্রার্থী মো. সাইদুল হাসান দুলাল জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৮১২ভোট।
জেলা নির্বাচন ও রিটার্ণিং অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম রাকিব নির্বাচনের ফলাফলের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,তুচ্ছ দু একটি ঘটনা ছাড়া ভোট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। কোন ধরণের অনিয়ম, অব্যবস্থা পনা ও ভোট জালিয়াতির কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
এবারের কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী ৫জন, ৮টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ৩৯জন এবং ৩টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে মহিলা কাউন্সিলর ১৩জন প্রতিদ্বন্দিতা করছেন। এ পৌরসভার ২৪টি কেন্দ্র ও ১৭৩টি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ১৭টি এবং সাধারণ ৭টি। কুড়িগ্রাম পৌরসভায় মোট ভোটার ৫৬ হাজার ৩৯৫ জন তম্মধ্যে নারী ভোটার ২৯ হাজার ৪৮জন আর পুরুষ ভোটার ২৭ হাজার ৩৪৭জন। এই প্রথমবারের মত ইভিএম পদ্ধতিতে পৌরসভার এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করতে কেন্দ্রগুলোতে ৭জন পুলিশসহ ১৭জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ৩প্লাটুন বিজিবি, র‌্যাবের ৩টি টিম ও পুলিশের ২টি টিম সহযোগিতা করে। নির্বাচনে একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, প্রতিটি ওয়ার্ডে ১জন করে ম্যাজিস্ট্রেট ও ৮টি মোবাইল টিম দায়িত্বে ছিলেন। এছাড়াও সাদা পোষাকে ৭সদস্য করে ৩টি টিম কাজ করে।

আপনার মন্তব্য লিখুন