আন্তর্জাতিক প্রতিবেদক | অভিযুক্ত দুই ব্যক্তির নাম রমেশ (বাবা) এবং রবি (ছেলে)। অভিযোগ মাসের পর মাস ওই যুবতীকে ধর্ষণ করেছে বাবা-ছেলে। তারপর ৬০ হাজার টাকার বিনিময়ে অন্য এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে।
এ ঘটনায় পুলিশ জানিয়েছে, নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্ত বাবা-ছেলের খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
পুলিশ জানায়, রবির সঙ্গে ২৭ বছরের যুবতীর আলাপ হয় মাস চারেক আগে। তখন রবি তাঁকে কাজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। কাজ দেওয়ার নাম করে ওই যুবতীকে একটি ভাড়াবাড়িতে নিয়ে যায় রবি। সেখানেই তাঁকে ধর্ষণ করে। ওই ঘরেই নির্যাতিতাকে আটকে রাখা হয়েছিল বলে অভিযোগ। পরে রবির বাবা রমেশও ধর্ষণ করে ওই যুবতীকে।
এরপর সরমন সমাজপতি নামের ৩৮ বছরের এক ব্যক্তি বিয়ে করতে রাজি হন নির্যাতিতাকে। ৬০ হাজার টাকার বিনিময়ে যুবতীকে সরমনের হাতে তুলে দেয় বাবা-ছেলে। পুলিশ খবর পেয়ে সরমনের সঙ্গে বিয়ের দিন উদ্ধার করে ওই যুবতীকে।
পুলিশ জানিয়েছে, যুবতীর স্বামী ৬ মাসে আগে গ্রেপ্তার হন। তিনি এখন বিচার বিভাগীয় হেফাজতে বন্দি।