ঢাকাসোমবার , ১ মার্চ ২০২১
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে ভুয়া তথ্য ফেসবুকে!

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
মার্চ ১, ২০২১ ১০:১৪ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

প্রতিদিনের বাংলাদেশ।। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে ভুয়া তথ্য ছড়ানো হচ্ছে। আগামী ৩০ মে পর্যন্ত স্কুল-কলেজ খোলা থাকবে বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে এ তথ্য ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’ বলে দাবি করেছে সংশ্লিষ্টরা।

মোহাম্মাদ মনিরুল ইসলাম নামে একটি আইডি থেকে ফেসবুকে পোস্ট করা হয়েছে, ‘ব্রেকিং নিউজ: আগামী ৩০ মে ২০২১ পর্যন্ত স্কুল কলেজ বন্ধ থাকবে। সূত্র: মাউশি’ এমন বর্ণনার একটি খবর সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ও গ্রুপ থেকে পোস্ট করা হচ্ছে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে গতকাল (২৭ ফেব্রুয়ারি) আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক ডাকা হয়। এই বৈঠক পরবর্তী সিদ্ধান্তকে ঘিরেই ফেসবুকে এমন পোস্ট করা হচ্ছে।

সামাজিকমাধ্যমে ছড়ানো এই তথ্যটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। বরং আগামী ৩০ মার্চ স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া হবে বলে শনিবার জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
এ দিন সন্ধ্যায় আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান তিনি। এর আগে, গত ২২ ফেব্রুয়ারি অনলাইনে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বিশ্ববিদ্যালয় খোলার তারিখ ঘোষণা করেন।

এদিন তিনি বলেন, দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান ২৪ মে থেকে শুরু হবে এবং হল খুলবে ১৭ মে। এর আগে সব ধরনের পাঠদান ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। ১৭ মে এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আবাসিক শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের করোনা টিকা দেওয়া হবে। এছাড়া বিসিএস পরীক্ষার আবেদন ও পরীক্ষার তারিখ বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নির্ধারণ করা হবে।
গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। কয়েক ধাপে বাড়ানোর পর ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়। গত ২২ জানুয়ারি করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে গাইডলাইন প্রকাশ করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর। এ গাইডলাইন অনুসরণ করে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নিতে বলা হয়। স্কুল-কলেজগুলোতে ৩৯ পাতার গাইডলাইন পাঠিয়ে বলা হয়, ৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে স্কুলগুলো প্রস্তুত করে রাখতে, যাতে যে কোনো মুহূর্তে সেগুলো খুলে দেয়া যেতে পারে।

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে গোটা বিশ্বকে নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের এই প্রতিকূল স্রোতের মুখোমুখি বাংলাদেশও। অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মতো বাংলাদেশের জন্য আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে শিক্ষা খাত। প্রায় ১২ মাস ধরে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। কিছু ক্ষেত্রে অনলাইনে কার্যক্রম চলমান।

আপনার মন্তব্য লিখুন