ঢাকাশুক্রবার , ২৬ আগস্ট ২০২২
  1. 1win Brazil
  2. 1win India
  3. 1WIN Official In Russia
  4. 1win Turkiye
  5. 1win uzbekistan
  6. blog
  7. casino
  8. casino en ligne fr
  9. casino onlina ca
  10. casino online ar
  11. casinò online it
  12. Covid-19
  13. Kasyno Online PL
  14. online casino au
  15. pinco
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সিন্ডিকেটের থাবা চালের বাজারে: নিম্ন-মধ্যবিত্তের অসহনীয় কষ্ট!

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
আগস্ট ২৬, ২০২২ ৬:১২ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

তাহমিনা আক্তার,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অসাধু ব্যবসায়ীদের কারসাজিতে বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। তেল, আটা-ময়দা, মাছ-মাংস ও সবজিসহ একাধিক নিত্যপণ্য কিনতে ভোক্তার নাজেহাল অবস্থা। এর মধ্যে বেশি ভোগাচ্ছে কোনো কারণ ছাড়াই চালের লাগামহীন বাড়তি দাম। এর নেপথ্যে সিন্ডিকেটের থাবাকেই দায়ী করা হচ্ছে। গত এক মাসের ব্যবধানে চালের দাম বেড়েছে ৭-১২ টাকা। রাজধানীর খুচরা বাজারে এক কেজি মোটা চাল বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ৫৮ টাকায়। পাশাপাশি ভালোমানের সরু চাল বিক্রি হয়েছে ৯০ টাকায়। এতে সব শ্রেণির ক্রেতার নাভিশ্বাস বাড়ছে। বিশেষ করে অসহনীয় কষ্ট পোহাচ্ছে নিম্ন ও মধ্যবিত্তের পরিবার।

বুধবার রাজধানীর কাওরান বাজার, মালিবাগ কাঁচাবাজার ও নয়াবাজারে সরেজমিন ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে আলাপ করে পাওয়া গেছে এমন চিত্র।

বুধবার সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দৈনিক পণ্যমূল্য তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, প্রতিকেজি মোটা চাল এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১৫ দশমিক ৩১ শতাংশ। এক বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। মাঝারি আকারের চালের দাম মাস ও বছরের ব্যবধানে ৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ বেড়েছে। আর মাসের ব্যবধানে সরু চালের দাম ৪ দশমিক ৩২ শতাংশ ও বছরের ব্যবধানে ১৩ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়েছে। এর আগে কখনোই চালের দাম এভাবে বাড়েনি।

পণ্যমূল্যের কথিত সিন্ডিকেট মাঝে মধ্যেই এক একটি পণ্যকে বেছে নিয়ে এর দাম বাড়াচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় এমন সব পণ্যের দামই তারা বেশি বাড়ায়। এর আগে সয়াবিন তেল, ডিমের দাম বাড়িয়েছে। এখন তাদের নজর পড়েছে চালের বাজারে। সরকারের পক্ষ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হলেও সিন্ডিকেটের মূল নায়কদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নিচ্ছে না। অথচ সরকারের একাধিক সংস্থা এদের তালিকা করে উচ্চ পর্যায়ে দিয়েছে। সূত্র জানায়, বর্তমানে চাহিদার চেয়ে চালের মজুত ও সরবরাহ বেশি রয়েছে। এছাড়া চালের দাম এত বেশি মাত্রায় বাড়ার মতো কোনো কারণও ঘটেনি। কেবল গত ৬ আগস্ট জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। এতে প্রতি কেজিতে সর্বোচ্চ ৫০ পয়সা বাড়তে পারে। কিন্তু জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার পর প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ৭ টাকা বেড়েছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার আগে থেকেই চালের দাম কোনো কারণ ছাড়াই লাগামহীনভাবে বেড়ে আসছিল। গত এক মাসের ব্যবধানে গড়ে চালের দাম ৭ থেকে ১২ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

এদিকে চালের দাম কমাতে সরকারের পক্ষ থেকে ১০ লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। আমদানি ব্যয় কমাতে গত ২৪ জুন কর হার ৬২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে। তারপরও সামান্য পরিমাণে চাল আমদানি করা হয়েছে। খাদ্য অধিদপ্তরের দৈনিক খাদ্যশস্য পরিস্থিতি প্রতিবেদন বলছে, গত ১ জুলাই থেকে ২১ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ৩২ হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছে।

এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারেও চালের দাম কমেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি বিষয়ক সংস্থার (ফাও) তথ্য মতে, ২০২২ সালের মার্চে খাদ্য খাতের সূচক বেড়ে সর্বোচ্চ ১৫৯ দশমিক ৭ পয়েন্টে দাঁড়ায়। এর পর থেকে কমতে থাকে। এপ্রিলে সামান্য কমে ১৫৮ দশমিক ৪ পয়েন্ট, মে মাসে আরও কিছুটা কমে ১৫৭ দশমিক ৯ পয়েন্ট হয়। জুনে তা আরও কমে ১৫৪ দশমিক ৩ পয়েন্ট, জুলাইয়ে তা আরও কমে ১৪০ দশমিক ৯ পয়েন্টে দাঁড়ায়। কিন্তু দেশে চালের দাম বাড়ছেই। যদিও দেশের চালের বাজার আমদানিনির্ভর নয়।

মানুষ মোট ব্যয়ের মধ্যে ৭০ শতাংশের বেশি খাদ্য খাতে ব্যয় করে। এর মধ্যে স্বল্প ও মধ্যম আয়ের মানুষের চাল কিনতেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় হয়। যে কারণে চালের দাম বাড়লে এসব মানুষের ভোগান্তিও বেশি বাড়ে।

রাজধানীর কাওরান বাজার, মালিবাগ বাজার ও নয়াবাজারে বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মোটা চালের মধ্যে স্বর্ণা বিক্রি হয়েছে ৫৫-৫৮ টাকায়, যা জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির আগে ৪৫-৪৬ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) দৈনিক বাজার পণ্যমূল্য তালিকায়ও মোটা চালের কেজি সর্বোচ্চ ৫৮ টাকা উলে­খ করা হয়েছে। এছাড়া প্রতিকেজি বিআর ২৮ বিক্রি হয়েছে ৬০-৬২ টাকায়, যা আগে ৫৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতিকেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয়েছে ৭০-৭৫ টাকা, যা আগে ৬৮-৭২ টাকা ছিল। নাজিরশাইল মানভেদে প্রতিকেজি বিক্রি হয়েছে ৭৭-৯০ টাকায়, যা আগে ২-৮৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

রাজধানীর কাওরান বাজারে চাল কিনতে আসা মো. রিয়াদুল বলেন, বাজারে অন্য সব পণ্যের সঙ্গে চালের দাম হু-হু করে বাড়ছে। চাল জোগাড় করতেই তাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। কারণ দেশের মানুষের প্রত্যেক দিন ভাত খেতে হয়। আর এই চাল যদি কেজিপ্রতি ১০-১২ টাকা বেশি দরে কিনতে হয়, তাহলে আয়ের অর্ধেক টাকা চালের পেছনেই ব্যয় হয়ে যাবে। একবার চিন্তা করে দেখেন মোটা চালের কেজি প্রায় ৬০ টাকা। আর সরু চাল কিনতে দীর্ঘনিঃশ্বাস নিতে হচ্ছে। এমন অবস্থার শেষ কোথায়। তিনি বলেন, বাজারে চালের কোনো সংকট নেই। যে পরিমাণে চাচ্ছি সে পরিমাণেই কিনতে পারছি। কিন্তু বেশি দাম। তাহলে বোঝা যাচ্ছে এর মধ্যে কোনোরকম কারসাজি আছে। তা না হলে চালের দাম বাড়বে কেন। তাই কারসাজি রোধ করে আমাদের মতো ভোক্তাদের একটু স্বস্তি দিতে চালের বাজারে কঠোর মনিটরিং করতে হবে।

রাজধানীর কাওরান বাজারের আল মদিনা রাইস এজেন্সির মালিক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘দেড় মাস আগে মিলারদের কারসাজিতে চালের দাম বাড়তে শুরু করলে সরকারের পক্ষ থেকে ১০ লাখ টন চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু ডলারের দাম বাড়ায় ভারত থেকে আমদানি করা চালের দাম দেশের চালের তুলনায় বেশি। তাই মিলাররা আবারও সুযোগ নিচ্ছে। আমদানি করা চালের সঙ্গে সমন্বয় রেখে মিল পর্যায় থেকে দেশি চালের দামও কেজিতে ৪-৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির পর পরিবহণ খরচ বাড়ার অজুহাতে মিল পর্যায়ে প্রতিকেজি চালের দাম আরও ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এ কারণে পাইকারি পর্যায়ে চালের দাম বেড়ে গেছে। পরিবহণ খরচের কারণে চালের দাম বাড়লে আমাদের বাড়ানোর কথা। কিন্তু মিলাররা কীভাবে পরিবহণ খরচের দোহাই দিয়ে চালের দাম বাড়াচ্ছে।

মালিবাগ কাঁচাবাজারের খালেক রাইস এজেন্সির মালিক দীদার হোসেন বলেন, কে বা কারা চাল নিয়ে কারসাজি করে তা সংশ্লিষ্ট সবাই জানে। মিল পর্যায়ে চালের দাম বাড়ল, আর তদারকি হচ্ছে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে। দেশে চালের কোনো সংকট নেই। মিল পর্যায়ে দাম বাড়ানোয় পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে দাম বেড়েছে।

কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ‘যেভাবে চালের দাম বাড়ছে তাতে পরিবারের একজনের আয়ের অর্ধেকের বেশি টাকা চাল কিনতেই খরচ হয়ে যাবে। পাশাপাশি অন্য সব পণ্যের দাম অনেক বেড়েছে। সব মিলিয়ে মানুষের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে; আয়ের সঙ্গে ব্যয় সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। তাই এখনই গঠনমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।’
সম্প্রতি কারসাজির কথা স্বীকার করে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় চালের মূল্য প্রতি কেজিতে সর্বোচ্চ ৫০ পয়সা বাড়তে পারে। কিন্তু কেজিতে ইতোমধ্যে দাম বেড়েছে ৪ টাকা। তিনি বলেন, কেজিতে এত টাকা দাম বাড়ার কোনো যুক্তি আছে? কিন্তু ব্যবসায়ীরা এ সুযোগ নিচ্ছেন। আর ব্যবসায়ীরা যখন সুযোগ নেন, একেবারেই নেন।
এ বিষয়ে জানতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, একটি ট্রাকে কমপক্ষে পাঁচ হাজার কেজি সবজি পরিবহণ করা হয়। এখানে তেলের দাম বাড়ার পর ভাড়া কেজিপ্রতি এক টাকা বেশি লাগতে পারে। ৪০ টাকার সবজি সেখানে ৬০ টাকা হওয়ার কথা নয়। এখানেই আমাদের কাজ। আমরা তা বের করছি। পাশাপাশি চাল পরিবহণে আরও কম খরচ পড়ে। এক ট্রাকে দশ থেকে ১৫ টন করে চাল পরিবহণ করা হয়। এখানে পাঁচ হাজার টাকা অতিরিক্ত ভাড়া লাগলে প্রতি কেজিতে ৩৩ পয়সা বাড়তি খরচ হয়। দশ টনে ৫০ পয়সা বেশি খরচ হওয়ার কথা। এখন চালের দাম যদি অস্বাভাবিক বেশি হয়, তাহলে আমাদের হস্তক্ষেপের সুযোগ আছে। তাই চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে দেশজুড়ে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এ সময় নানা অসঙ্গতি পাওয়া যাচ্ছে। চাল মজুত করে ব্যবসায়ীরা বেশি দরে বিক্রি করছেন-এমন প্রমাণও মিলেছে। পাশাপাশি বিভিন্ন অনিয়মের কারণে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। অসাধুদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। দরকার হলে সব পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের আবারও অধিদপ্তরে তলব করা হবে।

নওগাঁ প্রতিনিধি জানান, বোরো মৌসুমজুড়ে ধান-চালের কোনো সংকট দেখা দেয়নি। একই সঙ্গে সরবরাহ ব্যবস্থাও পুরোপুরি স্বাভাবিক ছিল। এরপরও পুরো মৌসুমে চালের বাজার অস্থিতিশীল ছিল। মৌসুমের শুরুতে যে মিনিকেট চালের দাম ছিল ৫৫-৫৬ টাকা, তা এখন ঠেকেছে ৬৫ টাকায়। নওগাঁ চালকল মালিক মো. জাহিদুল বলেন, ‘আমরা চালের দাম বাড়াইনি। ধানের দাম বাড়ায় চাল উৎপাদনের ব্যয় বেড়েছে। পাশাপাশি জ্বালানি তেলের দাম বাড়তি। তাই চাল ছাঁটাইয়ের খরচও বেড়েছে।

সব মিলে চালের দাম বেড়েছে।’ নওগাঁ জেলা চালকল মালিক গ্র“পের সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ চকদার বলেন, ‘এ বছর জ্যৈষ্ঠ মাসে হাওড়ে প্রথম দফা বন্যা হলে আমরা সরকারকে প্রয়োজনীয় সংখ্যক চাল আমদানি করতে বলেছিলাম। সরকারি কর্মকর্তারা বলেছিলেন, চালের সংকট হবে না। দেশে ধানের উৎপাদন ব্যাহত হবে না। পরবর্তী সময় নওগাঁসহ উত্তরের বিভিন্ন জেলায় ধান কাটার সময় অতিবৃষ্টিতে মাঠেই ধান নষ্ট হয়ে যায়। কমবেশি প্রতিটা মাঠে ২০-২২ শতাংশ ধান উৎপাদন কম হয়েছে।’

পাবনা প্রতিনিধি জানান, পাবনা জেলা খাদ্যে উদ্বৃত্ত হলেও চালের দাম বৃদ্ধি রোধ করা যাচ্ছে না। ধানের দামের তুলনায় চালের দাম অস্বাভাবিক বেশি। আবার পাইকারি থেকে খুচরা বাজারেও দামের বড় তফাত রয়েছে। ধান ও চাল কমপক্ষে তিনটি হাতবদল হচ্ছে। এতে কৃষকরা লাভবান না হলেও মিলার ও মধ্যস্বত্বভোগীরা লাভবান হচ্ছেন।

চট্টগ্রামে দুই আড়তকে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা : চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, নগরীর চাকতাই চাল বাজারে এক মিলের চাল বলে অন্য মিলের চাল বিক্রি ও মূল্য নিয়ে কারসাজির অভিযোগে দুই আড়তকে দুই লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। মঙ্গলবার আল­াহর দান চাল ভান্ডার এবং মেসার্স ইসলামাবাদ অটো রাইস মিলকে জরিমানা করা হয়।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের সহকারী পরিচালক আনিছুর রহমান জানান, আল­াহর দান চাল ভান্ডারে নানা ব্র্যান্ডের চালের বস্তায় নিম্ন মানের চাল বিক্রি করা হয়। এ অপরাধে প্রতিষ্ঠানটিকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মেসার্স ইসলামাবাদ অটো রাইস মিলের আড়তে বিক্রয় ভাউচার ও টানানো মূল্যতালিকায় মিল পাওয়া যায়নি। এ কারণে প্রতিষ্ঠানটিকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে

আপনার মন্তব্য লিখুন