ঢাকাবৃহস্পতিবার , ১৭ ডিসেম্বর ২০২০
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বঙ্গবন্ধুর বাণী অবিনশ্বর’

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
ডিসেম্বর ১৭, ২০২০ ৩:২১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বঙ্গবন্ধুর বাণী অবিনশ্বর আখ্যা দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সব ভারতীয় নাগরিকের পক্ষ থেকে আমি শুভ কামনা জানাই। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করাকে আমি অগ্রাধিকার দিয়েছি।’

বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় শুরু হওয়া বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক ভার্চ্যুয়াল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এসব কথা বলেন। এসময় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ আত্মত্যাগকারী সবার প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি।

মুজিববর্ষে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সফরে আসছেন মোদি। এ প্রসঙ্গে মোদী বলেন, ‘আগামী বছর বাংলাদেশ সফরে বঙ্গবুন্ধ শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সুযোগ পাওয়া আমার জন্য সম্মানজনক। ’

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক প্রতিনিয়ত আরও শক্তিশালী হচ্ছে দাবি করে মোদি বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। করোনা ভাইরাস মহামারির এসময় ওষুধ, চিকিৎসা উপকরণ, এমনকি ভ্যাকসিন— সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক সহযোগিতামূলক। দুই দেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব এবং দ্বিপাক্ষিক আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যিক সম্পর্ক ক্রমেই জোরদার হচ্ছে। ’

এ বৈঠকে বাণিজ্য, জ্বালানি, কৃষি, পরিবেশসহ বিভিন্ন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতায় সাতটি সমঝোতা স্মারক সই করে বাংলাদেশ ও ভারত। বৃহস্পতিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় দুই দেশের মধ্যে এসব সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়। পরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে ভার্চ্যুয়াল দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এসব চুক্তি স্বাক্ষর আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করা হয়।

এছাড়া, এসময় ৫৫ বছর পর আবারও নীলফামারীর চিলাহাটি সীমান্ত থেকে পশ্চিমঙ্গের হলদিবাড়ি পর্যন্ত রেল যোগাযোগেরও উদ্বোধন করা হয়। উল্লেখ্য, ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় ওই রেলপথ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুন