ঢাকাসোমবার , ১০ অক্টোবর ২০২২
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

লালমনিরহাটে জমি কবলা নিয়ে প্রতারণার স্বীকার নজির হোসেন, ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা!

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
অক্টোবর ১০, ২০২২ ৭:৫২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রাসেল ইসলাম,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ লালমনিরহাটে জমি কবলা নিয়ে প্রতারণার স্বীকার হয়েছেন নজির হোসেন। প্রতারণা করার অভিযোগে ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তিনি।

মামলার বিবরনে জানা যায়, লালমনিরহাট সদর উপজেলার বড়বাড়ী ইউনিয়নের শিবরাম এলাকার মৃত আতাউর রহমানের ছেলে গোলাম সরওয়ার ইমরান (৫০), গোলাম মওলা জাফরান (৫৫), খোদ্দসাপটানা যুগীটারী এলাকার আইয়ুব আলীর স্ত্রী ও গোলাম সরওয়ার ইমরান এর বোন রওশনয়ারা (৬০), দলিল লেখক আঃ মান্নান হিরা (৩৫) ও মোশাররফ হোসেন মুন ( ৩৭) গত ১৮/৬/২০২০ ইং তারিখে একই এলাকার মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে নজির হোসেন (৪৫) তফসিল বর্ণিত সম্পত্তির দাম নির্ধারণ করে। ১৩ শতক সম্পত্তির মূল্য ৫ লক্ষ ৪৭ হাজার টাকা ধার্য্য হয় এবং গোলাম সরওয়ার ইমরান ও রওশনয়ারার উপস্থিতিতে ২৫/৫/২০১৮ ইং তারিখ বায়না পত্র লিখিত হয়।

উক্ত বায়না পত্র মোতবেক ২ লক্ষ ১২ হাজার টাকা আসামীরা বুঝিয়ে নেন। বাকী ৩ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা গত১৭/৬/২০২০ ইং তারিখ এর মধ্যে পরিশোধের শর্তে বায়না পত্র লিখিত হয়েছিল। কিন্তু গোলাম সরওয়ার ইমরান বলেন, দলিল লেখক তাদের আত্মীয় হয়। ফলে দলিল করতে কম খরচ হবে। তাদের কথা মতো দলিল সম্পাদন করা হলে পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়। গোলাম সরওয়ার ইমরান গং প্রতারণার মাধ্যমে ওই জমি কবলা রদ-বদল দেখিয়ে নজির হোসেনের ক্রয় কৃত জমি তারা সকলেই আত্মসাত করার জন্য বিভিন্ন কুঠ-কৌশল অব্যহত রেখেছেন। অপরদিকে ১৩ শতক ও পরে ৬ শতক জমি কবলা দেয়ার নামে প্রতারণা করায় গত ২৮/৯/২০২২ ইং তারিখে বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও আমলী আদালত -১, লালমনিরহাট এ গোলাম সরওয়ার ইমরানসহ ওই ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। যার ধারাঃ ৪০৬/ ৪২০/৪৬৫/৩৪। মামলা টি আদালত লালমনিরহাট সদর থানায় তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে বলে জানা যায়।

উল্লেখ্য, প্রায় ১ বছর ধরে নজির হোসেন ওই ক্রয়কৃত জমির উপর বসত-বাড়ি নির্মান করে পরিবারসহ বসবাস করছেন।

হয়রানির স্বীকার নজির হোসেন বলেন, ওই জমি ক্রয়ের পর থেকে একের পর এক হয়রানি করে আসছেন এবং আপোষের নামে চলছে নানা তামাশা। তিনি হয়রানি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুন