ঢাকাশুক্রবার , ১ জানুয়ারি ২০২১
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ার্ড বয় মাসুদ রানার বদলির চিঠি গায়েব!

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
জানুয়ারি ১, ২০২১ ১:২৯ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতর থেকে বদলির আদেশপত্র পাঠানোর একমাস পেরিয়ে গেলেও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ওয়ার্ড বয় মাসুদ রানাকে যোগদান করতে দেয়া হচ্ছে না। তাকে পদায়নও করা হচ্ছে না। ২৮ নভেম্বর রাজশাহী বিভাগীয় পরিচালকের দফতর থেকে তাকে বদলি ও পদায়নের জন্য আদেশপত্র জারি করা হয়। তবে রামেক কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের কাছে মাসুদ রানার বদলির চিঠিটি নেই।

মাসুদ রানা বলেন, গত তিন বছর ধরে তিনি রাজশাহীর চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ছিলেন। গত ৮ নভেম্বর চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আশিকুর রহমান তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বদলির জন্য সিভিল সার্জনের কাছে আবেদনপত্রটি অগ্রবর্তী ও সুপারিশ করেন। এরপর ২১ নভেম্বর রাজশাহীর সিভিল সার্জন তার আবেদনপত্রটি রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতরে অগ্রবর্তী করে তাকে বদলির সুপারিশ পাঠান।

২৮ নভেম্বর রাজশাহী বিভাগীয় পরিচালক ডা. গোপেন্দ্র নাথ আচার্য তাকে রামেকে বদলি ও পদায়নের জন্য দাফতরিক আদেশ জারি করেন। পদায়নের আদেশপত্রটি রামেক হাসপাতালের পরিচালকের প্রশাসনিক দফতরে ওই দিনই পাঠানো হয়।

কিন্তু গত এক মাসের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও মাসুদ রানাকে পদায়ন করা হয়নি। বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের পাঠানো চিঠিটি কোথায় আছে সেটাও এখন সংশ্লিষ্ট কেউ বলতে পারছেন না।

এ বিষয়ে রামেক হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুল গণি বলেন, তার কাছে মাসুদ রানার বদলির চিঠিটি নেই। কোথায় আছে তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা আমি বলতে পারছি না। পরিচালক সাহেব বলতে পারবেন।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রামেক হাসপাতালের সহকারি পরিচালক (প্রশাসন) ডা. আব্দুল হান্নান বলেন, ‘ওয়ার্ড বয় মাসুদ রানার বদলি সংক্রান্ত চিঠির বিষয়টি তার জানা নেই। তবে চিঠিটি কোথায় আছে বা কোন দফতরে গেছে সেটা তিনি জানাতে পারেননি।

একজন চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর বদলি ও পদায়ন নিয়ে এই ধরনের তালবাহানার পেছনে কী কারণ আছে জানতে চাইলে ডা. হান্নান বলেন, ‘এটা খুঁজে দেখে পরে বলতে পারব।’

আপনার মন্তব্য লিখুন