ঢাকাশনিবার , ২৮ জানুয়ারি ২০২৩
  1. Covid-19
  2. অপরাধ ও আদালত
  3. অর্থনীতি
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ইসলাম ডেস্ক
  6. কৃষি ও অর্থনীতি
  7. খেলাধুলা
  8. জাতীয়
  9. তথ্য-প্রযুক্তি
  10. দেশজুড়ে
  11. নির্বাচন
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. ভিডিও গ্যালারী
  15. মুক্ত মতামত ও বিবিধ কথা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বশেমুরবিপ্রবিতে আসন ফাঁকা ২৫০, রিপোর্টিং ৩০ জানুয়ারি

প্রতিবেদক
প্রতিদিনের বাংলাদেশ
জানুয়ারি ২৮, ২০২৩ ৩:৫২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

রিশাদ হোসেন,বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে এখনও প্রায় ২৫০ টির মত আসন ফাঁকা রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সদস্য মো: মনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ‘এ ইউনিটে ২০৭ টি, বি ইউনিটে প্রায় ৩০ টি এবং সি ইউনিটে ১৫ টির মত আসন ফাঁকা রয়েছে।’

ভর্তি পরীক্ষা কমিটি সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতোমধ্যে এসকল আসনের বিপরীতে প্রায় ১১০০ শিক্ষার্থীকে রিপোর্টিংয়ের জন্য ডাকা হয়েছে। ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুযয়ী এ ইউনিটে ২০৭ টি আসনের বিপরীতে ১০০৬ জনকে, বি ইউনিটে ৩০ টি আসনের বিপরীতে ৬৯ জনকে এবং সি ইউনিটে ১৫ টি আসনের বিপরীতে ৪১ জনকে ডাকা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আগামী ৩০ জানুয়ারি সকাল ৯.০০ টা থেকে বিকেল ৩.০০ টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে উপস্থিত হয়ে রিপোর্টিংয়ের জন্য বলা হয়েছে।

এদিকে, আসন সংখ্যা পূর্ণ না হলেও ২৩ জানুয়ারি থেকে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বিভাগের সভাপতি বলেন, “করোনার কারণে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় আমরা এমনিতেই সেশনজটে রয়েছি। এর মধ্যে যদি ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতেই একবছর চলে যায় তাহলে তো আমাদের পক্ষে সেশনজট কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবেই না বরং আরও বৃদ্ধি পাবে। একারনে আমরা সর্বসম্মতক্রমেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আসন পূর্ণ হোক বা না হোক জানুয়ারিতেই ক্লাস শুরু করবো।”

এই শিক্ষক আরও বলেন, “গুচ্ছ পদ্ধতিতে বর্তমানে শিক্ষার্থীদের সুবিধার তুলনায় ভোগান্তি বেশি হচ্ছে। আমরা শিক্ষকরাও এই পদ্ধতির দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়ার কারনে সন্তুষ্ট নই। দ্রুত সময়ের মধ্যে এই প্রক্রিয়ার জটিলতাসমূহ দূর করা জরুরি।”

প্রসঙ্গত, বশেমুরবিপ্রবিতে এখন পর্যন্ত সাতটি ভর্তি বিজ্ঞপ্তি এবং একটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বর্তমানে গণবিজ্ঞপ্তির অধীনে দ্বিতীয় পর্যায়ের রিপোর্টিং চলছে।

আপনার মন্তব্য লিখুন